ভালো নেই ফাতিমা সানা শেখ

প্রকাশিত: ১২:৫৭ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ৯, ২০২৪

ভালো নেই ফাতিমা সানা শেখ

বিনোদন ডেস্ক :বিভিন্ন সময় খবরের শিরোনামে উঠে আসেন আমির খানের ‘দঙ্গল’ কন্যা ফাতিমা সানা শেখ। তবে এবার ভিন্ন বিভিন্ন সময় খবরের শিরোনামে উঠে আসেন আমির খানের ‘দঙ্গল’ কন্যা ফাতিমা সানা শেখ। তবে এবার ভিন্ন কারণে সংবাদ শিরোনাম হলেন তিনি। ‘এপিলেপ্সি’-তে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি। বাংলায় যাকে বলা হয় মৃগী। অসুস্থতার কথা নিজেই জানিয়েছেন ফাতিমা। অভিনেত্রী জানান, তিনি ভালো নেই। ‘দঙ্গল’ ছবিতে অভিনয় করার সময় প্রথম ধরা পড়ে তিনি মৃগীতে আক্রান্ত। প্রতি সপ্তাহে দু’-এক দিন করে তার মধ্যে এই রোগের উপসর্গ দেখা দেয়। বর্তমানে তার চিকিৎসা চলছে। তিনি বলেন, শুরুতে বিষয়টি মানতেই পারছিলাম না। স্বীকার করতেই রাজি ছিলাম না, আমার এমন স্নায়বিক রোগ রয়েছে। এ কারণে কোনো ওষুধও নিইনি। ফাতিমা বলেন, আমি মৃগী রোগের ওষুধ ঠিকমতো খেতাম না। তাই আমার খিঁচুনি হওয়াটাই স্বাভাবিক। কখনো ওষুধ খেতেও চাইনি। লোকজনের সঙ্গেই শুধু রীতিমতো যুদ্ধ করছিলাম না, ওষুধের সঙ্গেও যুদ্ধ করেছি আমি। ভেবেছিলাম স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য এসবের কোনো প্রয়োজন নেই। ফাতিমা বলেন, অনেকে মনে করেন, জুতোর গন্ধ শুঁকিয়ে হয়তো আক্রান্ত রোগীর সংজ্ঞা ফেরানো সম্ভব। এটা একেবারেই প্রচলিত ধারণা। তবে আমার ওপর একবার পরিবারের লোকেরা এই টোটকা প্রয়োগ করেছিলেন। বিশ্বাস করুন, কখনো কারও সঙ্গে এমন করবেন না। নিজের এই অসুস্থতার পর থেকে যেকোনো পার্টিতে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন অভিনেত্রী। তিনি বলেন, আমি অনেক ভয়ে ছিলাম, যদি কখনো লোকজনের সামনে আমার খিঁচুনি শুরু হয়। এ রোগীদের নানা কথা শুনতে হয়। সংবাদ শিরোনাম হলেন তিনি। ‘এপিলেপ্সি’-তে আক্রান্ত হয়েছেন তিনি। বাংলায় যাকে বলা হয় মৃগী। অসুস্থতার কথা নিজেই জানিয়েছেন ফাতিমা। অভিনেত্রী জানান, তিনি ভালো নেই। ‘দঙ্গল’ ছবিতে অভিনয় করার সময় প্রথম ধরা পড়ে তিনি মৃগীতে আক্রান্ত। প্রতি সপ্তাহে দু’-এক দিন করে তার মধ্যে এই রোগের উপসর্গ দেখা দেয়। বর্তমানে তার চিকিৎসা চলছে। তিনি বলেন, শুরুতে বিষয়টি মানতেই পারছিলাম না। স্বীকার করতেই রাজি ছিলাম না, আমার এমন স্নায়বিক রোগ রয়েছে। এ কারণে কোনো ওষুধও নিইনি। ফাতিমা বলেন, আমি মৃগী রোগের ওষুধ ঠিকমতো খেতাম না। তাই আমার খিঁচুনি হওয়াটাই স্বাভাবিক। কখনো ওষুধ খেতেও চাইনি। লোকজনের সঙ্গেই শুধু রীতিমতো যুদ্ধ করছিলাম না, ওষুধের সঙ্গেও যুদ্ধ করেছি আমি। ভেবেছিলাম স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য এসবের কোনো প্রয়োজন নেই। ফাতিমা বলেন, অনেকে মনে করেন, জুতোর গন্ধ শুঁকিয়ে হয়তো আক্রান্ত রোগীর সংজ্ঞা ফেরানো সম্ভব। এটা একেবারেই প্রচলিত ধারণা। তবে আমার ওপর একবার পরিবারের লোকেরা এই টোটকা প্রয়োগ করেছিলেন। বিশ্বাস করুন, কখনো কারও সঙ্গে এমন করবেন না। নিজের এই অসুস্থতার পর থেকে যেকোনো পার্টিতে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছেন অভিনেত্রী। তিনি বলেন, আমি অনেক ভয়ে ছিলাম, যদি কখনো লোকজনের সামনে আমার খিঁচুনি শুরু হয়। এ রোগীদের নানা কথা শুনতে হয়।

0Shares