গোলাপগঞ্জ হেলপিং হ্যান্ডস ইউকের ১যুগপূর্তী উদযাপন 

প্রকাশিত: ৮:২১ পূর্বাহ্ণ, ডিসেম্বর ১৬, ২০২৪

গোলাপগঞ্জ হেলপিং হ্যান্ডস ইউকের ১যুগপূর্তী উদযাপন 
ইয়াসমিন আক্তার, লন্ডন :: গোলাপগঞ্জ হেলপিং হ্যান্ডস ইউকে একযুগ পুর্তী উপলক্ষে এক বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত রবিবার (৮ই ডিসেম্বর) , পূর্ব লন্ডনের জুমিরা ব্যাকুয়াটিক হলে  বার্ষিক সাধারণ সভার আয়োজন করা হয়।
উক্ত অনুষ্টানে সভাপতিত্ব করেন  সংগঠনের সভাপতি এমদাদ হুসেইন এতে পরিচালনা করেন সাধারন সম্পাদক মাসুক আহমদ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন মাওলানা আশরাফুল ইসলাম।  এসময় সংগঠনের সাবেক ৩ সদস্যদের স্মরণে মোনাজাতের মধ্যদিয়ে তাদের আত্নার শান্তি কামনা করে দোয়া করা হয়। সংগঠনের প্রয়াত কমিউনিটির নেতৃবৃন্দরা হলেন সাবেক নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আব্দুল হাই, বীর মুক্তিযোদ্ধা আমান উদ্দিন এবং তরুন সমাজ কর্মী আবুল কালাম। এছাড়াও উক্ত দোয়া মাহফিলে বিগত বছরে পরলোকগমণ সকলের আত্মার মাগফেরাতের জন্য দোয়া পরিচালনা করা হয়। এতে দোয়া পরিচালনা করেন আশরাফুল ইসলাম।
অনুষ্টানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন চেয়ারম্যান এমদাদ হোসেন টিপু।
সাধারণ সম্পাদক মাসুক আহমদ  সংগঠনের  বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন । সংগঠনের আয়-ব্যয়ের হিসাব তুলে ধরেন ট্রেজারার মিকাইল আহমদ চৌধুরী। এতে উপস্থিত সদস্যরা সর্বসম্মতিতে বিগত বৎসরের সাংগঠনিক প্রতিবেদন ও হিসাব অনুমোদন করেন। বার্ষিক সাধারণ সভায় সংগঠনের বিগত বছরের সময়ের বিভিন্ন কাজকর্ম এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বিষয় তুলে ধরা হয়।
সাংগঠনিক রিপোর্টের উপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন মো. তাজুল ইসলাম, ফেরদৌস আলম, নাহিন মাহমুদ, আনোয়ার শাহজাহান, ছিফত আলী আহাদ, আব্দুল বাছির, বেলাল হুসেইন, সাব্বির আহমদ সাহেদ, আলী আহাদ  আব্দুল কাদির, মারুফ আহমদ, তানহার আহমদ তুহিন, আফরোজ মিয়া, আনোয়ারুল ইসলাম জবা, ইকবাল আহমদ চৌধুরী, লুৎফুর রহমান, দেলয়ার আহমদ সাহান, শামীম আহমদ, আবুল কালাম, আবদুল মতিন, কামাল উদ্দিন, লুৎফুর লহমান, সুলতান হায়দর জসিম, রিয়াজ উদ্দিন প্রমুখ।
উক্ত সভায় এজিএমে ৪টি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব পাস করা হয়। সেগুলো হলো ১. যেকোন সদস্য তাঁর সদস্যপদ গ্রহন করার ১বৎসর পূর্ণ না হলে নির্বাহী কমিটিতে আসতে পারবেন না। পূর্বে, সেটি ৬ মাস ছিল, বর্তমানে সেটি ১বছরের জন্য প্রস্তাব পাস করা হয়।
২. আগামীতে এজিএমে সংগঠনের নির্বাচনে কোন ইউনিয়ন থেকে কোন পদে প্রার্থী হতে পারবেন, তা লটারির মাধ্যমে নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
৩. কোন সদস্য একক ভাবে নির্বাচনে করতে পারবেন না, নির্বাহী কমিটির ৩ জন স্বাক্ষরকারী সহ সর্বনিম্ন ১৫ জন সদস্য নিয়ে প্যানেলের মাধ্যমে নির্বাচন করতে পারবেন।
৪. সংগঠনের সদস্য ফি ১০০ পাউন্ড থেকে বাড়িয়ে ২০০ পাউন্ড করার প্রস্তাব পাস হয়, যা আগামী মার্চ মাসের ২৮ তারিখ ২০২৫ইং থেকে কার্যকর হবে। এর আগ মুহূর্ত পূর্বের ১০০ পাউন্ড দিয়ে সদস্য পদ নিতে পারবেন।
২য় পর্বে জেনারেল সেক্রেটারি মাসুক আহমদের পরিচালনায় এবং চেয়ারম্যান এমদাদ হোসেন টিপুর সভাপতিত্বে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মো. তাজুল ইসলাম। এছাড়া বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি ফেরদৌস আলম, ইকবাল হুসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা।
এসময় নেতৃবৃন্দরা সংগঠনের বর্তমান নির্বাহী কমিটির সকল কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন,  বর্তমান নির্বাহী কমিটির হাতে নেয়া ভবিষ্যত উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে সকলের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়ার আশ্বাস দেন তারা।
বক্তারা বলেন, “গোলাপগঞ্জ হেলপিং হ্যান্ডস ইউকে শুধুমাত্র একটি সামাজিক সংগঠন নয়, এটি প্রবাসী গোলাপগঞ্জবাসীদের এক শক্তিশালী ঐক্য ও সহযোগিতার প্রতীক। ১২ বছর ধরে আমরা একত্রিত হয়ে মানবিক কার্যক্রমের মাধ্যমে গোলাপগঞ্জবাসীর কল্যাণে কাজ করে আসছি।”
গোলাপগঞ্জ হেলপিং হ্যান্ডস ইউকের নামে আরোও একটি ফ্রিহোল্ড বাড়ী কেনার জন্য ১ জন ডায়মন্ড (৫০০০ পাউন্ড), ৩৬ জন গোল্ড(১০০০ পাউন্ড) এবং ৫জন সিলভার(৫০০পাউন্ড) প্রদানকারী  মেম্বারশিপ গ্রহণকারী সদস্যদেরকে সার্টিফিকেট এবং ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। তারা হলেন, ডায়মন্ড দাতা সদস্য সাবেক কোষাধ্যক্ষ আব্দুস সামাদ, গোল্ড দাতা সদস্য সর্বজনাব নাজমা হক, রফিকুল ইসলাম নজরুল, সায়েক আহমেদ শওদাগর, পারভেজ সাজ্জাদ কোরেশী,  মকলু মিয়া, হারুন মিয়া, শামসুল ইসলাম শালিম, বেলাল হোসেন, মো কিবরিয়া ইসলাম, শাজাহান চৌধুরী, মোহাম্মদ সিফত আলী আহাদ, মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, মো. তোবারক আলী,  মোহাম্মদ গোলাম মস্তফা, মোহাম্মদ এনাম উদ্দিন, আক্তার হোসেন, মোহাম্মদ আব্দুল হালিম (লাহিন),আবুল হাসনাথ কামাল আহমেদ, এ এইচ মোশারিফ আহমেদ, আব্দুল বাসিত, রেহেনা বেগম, আব্দুল লতিফ,  রেজাউল ইসলাম বিল্লাহ, লুৎফুর রহমান চৌধুরী, সিদ্দিকুর রহমান ওয়ালী ওয়াদুদ, দেলোয়ার আহমেদ শাহান, লুৎফুর রহমান, সাহরিয়ার আমেদ সুমুন, ফরহাদ হোসেন, আশরাফ হোসেন,
ড. মাউলানা আশরাফুল ইসলাম, তানহার আহমেদ তুহিন, মাশুক আহমেদ, মাসেস শাহানা আহমেদ, আলম আহমদ চৌধুরী এবং মো. হাফিজুর রহমান, সিলভার দাতা সদস্য সিরাজুল ওয়াহাব জাইফরী, আব্দুল হাকিম চৌধুরী, নজরুল ইসলাম, রুমানা ইসমীন চৌধুরী, ফেরদৌস আলম। সেঞ্চুরিয়ান ক্রেস্ট যারা পেয়েছেন। তাঁরা হলেন সর্বজনাব বোলাল হোসেইন, তাজুল ইসলাম, ফেরদৌস আলম ।
অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতির ইয়াজ উদ্দিনের প্রধান উপদেষ্টা মখলিছুর রহমান চৌধুরী।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মখলিছুর রহমান  সংগঠনের মানবিক কাজের প্রশংসা করে বলেন, “গোলাপগঞ্জ হেলপিং হ্যান্ডস ইউকে আমাদের প্রবাসী কমিউনিটির জন্য একটি বড় সম্পদ। এ ধরনের উদ্যোগগুলো সমাজে মানবিকতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে।”
তাছাড়া টাওয়ার হ্যামলেট কাউন্সিলর মোহাম্মদ চৌধুরী রেহান এবং লিলু মিয়া তালুকদার ধন্যবাদ জানিয়ে এই সুন্দর অনুষ্ঠান এবং বিভিন্ন কার্যক্রম দেখে বর্তমান কমিটি এবং সংগঠনের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বক্তারা আরও বলেন, “ভবিষ্যত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে দ্বিতীয় প্রপার্টি কেনার উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
বিলেতে অবস্থানরত  বিত্তবান প্রবাসীরা  গোলাপগঞ্জ বাসীর আর্থিক সহায়তা প্রদান করার জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। এটি সংগঠনের কার্যক্রমে একটি নতুন দিগন্ত খুলবে এবং প্রবাসী কমিউনিটির জন্য আরও বেশি সুযোগ তৈরি করবে।
উপস্থিত সভায় নতুন ৩ জন সদস্য গোল্ড দাতা সদস্য হিসাবে এই প্রকল্পে অংশগ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তারা হলেন, গোলাম রাসেদ চৌধুরী, ফারুক আহমদ এবং মিসেস আক্তার হুসে্ইন তাহা ছাড়া সাবেক সভাপতি ৩ হাজার পাউন্ড দেয়ার প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, গোলাপগঞ্জ হেলপিং হ্যান্ডস ইউকে ২০১২ সালের ১৬ এপ্রিলে ১৯ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি নিয়ে যাত্রা শুরু করে। এছাড়াও ২০১২ সাল থেকে সংগঠনটি নানা ধরনের মানবিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে, যার মধ্যে গৃহ নির্মাণ, চিকিৎসা সহায়তা, ত্রাণ বিতরণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগে সাহায্য প্রভৃতি অন্তর্ভুক্ত। বিশেষত, প্রতি রমজান মাসে দরিদ্র পরিবারগুলোর মধ্যে খাদ্য সামগ্রী ও নগদ অর্থ বিতরণ করা হয়। বর্তমানে এটি প্রায় ২,০০০ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি নিয়ে তার অগ্রযাত্রা অব্যাহত রেখেছে সংগঠনটি। গোলাপগঞ্জ হেলপিং হ্যান্ডস ইউকে এখন ব্রিটেনে গোলাপগঞ্জবাসীদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠা এবং একতা, সহায়তা ও সহযোগিতার প্রতীক হয়ে উঠেছে।
সংগঠনের সভাপতি এমদাদ হোসেন টিপু বলেন, এখন সংগঠনটি শুধুমাত্র একটি দাতব্য প্রতিষ্ঠান নয় বরং এটি একটি সামাজিক আন্দোলনে পরিণত হয়েছে, যা প্রবাসী গোলাপগঞ্জবাসীদের মধ্যে ঐক্য এবং ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সুদৃঢ় করে গোলাপগঞ্জের প্রবাসীদের মধ্যে ঐক্য সৃষ্টি করেছে।
অনুষ্টনটিকে সকলের অংশগ্রহনের মাধ্যমে সাফল্যমন্ডিত করায় উপস্থিত সদস্যদের ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। পাশাপাশি নির্বাহী কমিটি এবং উপদেষ্ঠা কমিটির সদস্যদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
উক্ত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মিকাইল আহমেদ চৌধুরী, সাব্বির আহমেদ শাহেদ, জিএম অপু শাহরিয়ার, মোহাম্মদ আলী হোসেন, কামরুজ্জামান চৌধুরী, এমদাদ হোসেন টিপু, রুমান আহমদ চৌধুরী, মাওলানা আশরাফুল ইসলাম, আনোয়ারুল ইসলাম জবা, মনজুর আহমেদ শাহনাজ,  হামজা আহমেদ, উপদেষ্টা দেলোয়ার আহমেদ শাহান, সাবেক নির্বাহী সদস্য রিয়াজউদ্দিন, আসাদুর রহমান সুফিয়ান, সহযোগী সদস্য মুস্তাক আহমেদ, সাবেক সহ সভাপতি নুরুল ইসলাম, বদরুল আলম, মইনুল ইসলাম, আমির হোসেন, তাজুল ইসলাম, মাহবুব আহমেদ চৌধুরী, আব্দুল আহাদ চৌধুরী জুয়েল, সাইফুল আহমেদ, জাহাঙ্গীর হোসেন, মহিবুল হক, উপদেষ্ঠাএনাম উদ্দিন, আর মাহমুদ, মোহাম্মদ ওয়াহিদুর রহমান, তারিকুর রহমান, মারুফ আহমেদ, আব্দুল কাদির, হাসান আহমেদ, আব্দুল মতিন, সিপারুল ইসলাম, জয়নুল হক, ফারুক আহমেদ, এনামুল হক,
আবিদ আহমেদ, মোহাম্মদ শামীম আহমেদ, আবুল হোসাইন আলম, হুসাইন আহমেদ, জুনাব আলী, আবদুস সহিদ, এম আরাফাত ইসলাম, মোহাম্মদ সাতার ইসলাম, মুফিজুর রহমান চৌ, শামীম আহমেদ, সহিদ আহমেদ, আবির চৌধুরী, মোঃ শায়েখ উদ্দিন, মুখলেসুর রহমান চৌধুরী, আব্দুল হাকিম চৌধুরী, মোহাম্মদ মোর্শেদ চৌধুরী, মুজিবুর রহমান, ইকবাল হোসেন, ফেরদৌস আলম, সোহেল আহমেদ, শুহেল আহমেদ বদরুল, লুৎফুর রহমান, ইকবাল চৌধুরী, ফারুক উদ্দিন, মোহাম্মদ আফরুজ মিয়া, খাভরুল আলম, আফছর হোসেন আনাম, মকলু মিয়া, আকলু মিয়া, যতুর ইকবাল, সালেহ আহমেদ, আসরাপ চৌধুরী, নায়ীম মিয়া, এনামুল হক, আব্দুল বাসির, জাউল হক, মোঃ নুরুল আলম, রায়হান উদ্দিন, শাহাজাহান আহমেদ, ইয়াসিন খান, রোসুম জসিম উদ্দিন, রিমন রহমান,
মাসুদ আহমেদ জুয়ারদার, সেলিম আলমেদ, শিহাব উদ্দিন, শলাক উদ্দিন, মাসুদ আহমেদ, আব্দুল আহ আদ, দেলোয়ার হামেদ, বদরুল আলম বাবুল, আব্দুল হাই, আকতার হোসেন, শাজাহান চৌধুরী, আহ চৌধুরী, মনির উদ্দিন, আকলাস মেদী, আহবাব আহমেদ, এমদাদুল হক শফি, আসিফ আহমেদ, কোডর উদ্দিন, মুয়াজ্জাম রাকাদ,
মজিবুর রহমান, মোঃ কদর আহমেদ, আ বাশিথ, বাবল আহমেদ, জোবলু মিয়া, (জাবলুমিয়া), বেলাল হোসেন, নজরুল ইসলাম, সিরাজউল ডব্লিউ জাইফরেভ, রুহেল রহমান, আব্দুল বাসিত, সুইবুর  রহমান, আমির আহমেদ নাদিম, মোহাম্মদ আবদুল মতিন, আবদুল আলী, কামাল উদ্দিন, তাজুল খান, মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা, কামাল আহমেদ, মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, আহমেদ হোসেন, মোহাম্মদ রাজু, আমিনুল ইসলাম, তানহের আহমেদ (তুহিন), আবদুস সামাদ, আলতা মিয়া, কায়েস আহমেদ রুহেল, ওবায়দুল হক চৌধুরী, মো কিবরিয়া ইসলাম, বাবুল আহমেদ, এম. সারওয়ার, সৈয়দ মুসবাউল ইসলাম, সুলতান আহমেদ, আজুর রহমান, শাজাহান, জাহেদ আহমেদ, মোহাম্মদ চৌধুরী, বদরুল ইসলাম, রাজন আহমদ, জাকির হোসেন টিটু, একলিম চৌধুরী, সাদেক আহমেদ, সাইফুল ইসলাম, এস এ আহাদ, তপু শেখ, কাইয়ুম আহমেদ রানু, এম. শাহালোম কাশেম, এম. জাহেদী করোল, শাহিন আহমেদ, মোহাম্মদ তমিজুর রহমান, মোঃ সাহির উদ্দিন, মোঃ কিশওয়ার আনাম, সাকি চৌধুরী, শুহেদ আহমেদ, আব্দুল বসিত, লুৎফুর বাসিত তপু, মোঃ সিদ্দিক আহমেদ, সৈয়দ আবদুস সোবুর, মাহবুব হোসেন, জাহাঙ্গীর আলী,আব্দুল সাবের ও নাহিন মাহমুদ সহ প্রমুখ।
পরে সংগঠনের ১২ বছর পূর্তি কেক কেটে উদযাপন করা হয় এবং পরবর্তীতে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে অনুষ্টানের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।
0Shares

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ